শৈশব-কৈশোর পেড়িয়ে

 

১৩-১৮ এবং ১৮-২৩ এই সময়গুলোকে স্বর্ণযুগ বলা যায়।  জীবনকে সাজানোর সকল উপকরণ এই সময়ের প্রতিটি ভাঁজে ভাঁজে বিদ্যমান। এই বয়সগুলোর 'সঠিক পরিচর্যা' আর 'সাধ্যমতো পরিশ্রম' জীবনকে নিয়ে যায়- সম্ভাবনাময় এক সফল দিনের দিকে। জীবনের এই সুবর্ণ সময়গুলোর সঠিক পরিচর্যা করে, গ্রামের অজপাড়াগাঁয়েও ইতিহাস রচিত হয়েছে।
তারুণ্যের এই বয়সে মস্তিষ্ক হয়ে ওঠে বিক্ষিপ্ত। আবেগ প্রাধান্য পায় বিবেকের উপর। যুবক-যুবতীরা তার বিপরীত লিঙ্গের প্রতি ক্রমশঃ দুর্বল হয়ে পড়ে। তারুণ্যের উদ্দীপনায় পৃথিবীতে তাকায় তৃতীয় আরেক জোড়া চোখে। ডুব দেয়- যান্ত্রিক আর আধুনিক জীবনের ভার্চুয়াল জগতে। বেলাশেষে, যার ফলাফল শূন্য এবং খেসারত— সময়, স্বাস্থ্য ও অর্থ!
অথচ সম্ভাবনাময় এই সময়গুলোর সঠিক মূল্যায়ন করে প্রভুর সান্নিধ্য, পার্থিব সাফল্য ও প্রকৃত মানুষ্যত্ব অর্জন করা সম্ভব।


একঝলক : 

মানুষের জীবনে ২০ বছর পর্যন্ত ইচ্ছার রাজত্ব চলে, ৩০ বছর পর্যন্ত চলে বুদ্ধির রাজত্ব আর ৪০ বছর বয়সে আসে বিচার-বিবেচনার রাজত্ব।



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

ফুটপাতে শুয়ে থাকা লোকটাও মানুষ। সুতরাং তাকে দেখে নাক ছিটকাবেন না।

স্মৃতিগুলো আজ মনের গহীনে লুকিয়ে আছে...

শৈশবের সেই নির্মল আনন্দ, কৈশোরের দুরন্তপনা, আর তারুণ্যের দুঃসাহসী স্বপ্ন—সব মিলিয়ে এক মায়াবি জগতের মধ্য দিয়ে এসেছি। কত আশা, কত স্বপ্ন, কত অভ...

জনপ্রিয়গুলো দেখুন